Book Name:Zulf e Mustfa Ki Qasam
করা যায়, এমন নির্বোধও দুনিয়াতে পাওয়া যায়, যারা গুণাবলীকে দোষেররঙদিয়ে ! مَعَاذَ الله আপত্তি করত। একবার কয়েকজন অমুসলিম কোথাও বসে নিজেদের মধ্যে কথা বলছিল, আলোচনার মাঝে প্রিয় নবী صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর কথা শুরু হলো, স্বাভাবিকভাবেই তারা অমুসলিম ছিল, ভালো কথা তো বলবে না, কথায় কথায় এই আলোচনা শুরু হলো যে, রাসূল صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ১১টি বিবাহ করেছেন। এখন সমস্ত অমুসলিম একে একে তাদের মতামত প্রকাশ করতে লাগল, তাদের মধ্যে বসা একজন অমুসলিম যখন এই আলোচনা শুনল, তখনই সে কালেমা পড়ে মুসলমান হয়ে গেল, বাকিরা তাকে জিজ্ঞাসা করল: এর মধ্যে তুমি এমন কী দেখলে যে তুমি তোমার ধর্ম পরিবর্তন করছ? তখন সেই নওমুসলিম বলল: দেখো! সেই ব্যক্তিত্ব যাকে আল্লাহ পাক অতুলনীয় সৌন্দর্য দান করেছেন, অতুলনীয় শক্তি দান করেছেন এবং সেই যুগও কেমন? যাকে জাহেলিয়াতের যুগ বলা হয়, যেখানে অশ্লীলতা, নগ্নতা, নির্লজ্জতা একেবারেই সাধারণ ছিল, এমন যুগে, এমন অতুলনীয় সৌন্দর্যের অধিকারী একজন ব্যক্তি তার তারুণ্য পবিত্রতার সাথে কাটিয়ে দেন, তারপর ২৫ বছর বয়সে বিবাহ করেন তো কার সাথে? ৪০ বছর বয়সী একজন বিধবা মহিলার সাথে, তারপর তার যৌবনের সমস্ত বছর তার সাথেই কাটান। এতে বোঝা যায় যে, মুহাম্মদে মুস্তফা صَلَّی اللهُ عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ! مَعَاذَ الله নফসের কামনা—বাসনার উপর চলতেন না বরং তার প্রতিটি কাজ, প্রতিটি ভঙ্গি আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টির অধীনে চলত, সুতরাং যিনি এমন গুণাবলী সম্পন্ন, তিনি একজন সত্য নবীই হতে পারেন।
(তুহফায়ে মেরাজুন নবী, ৩৭৭ পৃ: সারসংক্ষেপ)
تری سیرت نے لاکھوں بت پرستوں کو کیا مومن